২০০৮ সালের ‘সেরাকন্ঠ’র চ্যাম্পিয়ান হন ঝিলিক, দ্বিতীয় ইমরান এবং ষষ্ঠ হন ইউসুফ আহমেদ খান। তিনজনই সঙ্গীতাঙ্গনে এখন পরিচিত মুখ। একজন গায়ক হিসেবে ইমরান যেমন পরিচিতি পেয়েছেন তেমনি একজন সঙ্গীত পরিচালক হিসেবেও ইমরান নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। অন্যদিকে গানের পাশাপাশি ইউসুফও বর্তমানে সঙ্গীত পরিচালনাতেও বেশ ভালো করছেন। ঝিলিক শুধুমাত্র গান গাওয়ার মধ্যেই নিজেকে মগ্ন রেখেছেন।
দীর্ঘ ১৩ বছরে তারকা’খ্যাতি পেলেও নিজেদের মধ্যে রয়েছে এই তিন তারকা শিল্পীর চমৎকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। তাদের রিয়েলিটি শো’র প্রধান দুই বিচারক ছিলেন রুনা লায়লা ও সাবিনা ইয়াসমিন।
সেরাকণ্ঠের সেই সময়ের চ্যাম্পিয়ন ঝিলিক বলেন, ‘আমি আমার নিজের অবস্থান নিয়ে ভীষণ সন্তুষ্ট। ইমরানের স্বপ্ন ছিলো একজন সফল সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়া। তার সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। ইমরান আমার খুউব ভালো একজন বন্ধু, ভালো মানুষতো বটেই। আর ইউসুফ ভাই যোগ্য পিতার যোগ্য সন্তান হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করেছেন। তিনি একজন শিক্ষিত সঙ্গীত শিল্পী।’
ইমরান বলেন, ‘যে স্বপ্ন আর আশা নিয়ে পথচলা শুরু হয়েছিলো তার অনেকটাই পূরণ হয়েছে। তবে মানুষের স্বপ্নেরতো আসলে শেষ নেই, একজন গায়ক হিসেবে ভালোবাসা পেয়েছি, একজন কম্পোজার হিসেবেও পেয়েছি।’
ইউসুফ বলেন, ‘ঝিলিক মানুষ হিসেবেও ভালো মনের। নিজের পরিশ্রম ও মেধার ফল ইমরান পেয়েছে।’
Leave a Reply