সম্প্রতি রাজধানীর উত্তরায় একটি হাউজে নির্মিত হলো ডুয়েট কমিউনিকেশনের পরিবেশনায় একক নাটক ‘চিৎকার’। বুলবুল মাসুদ গল্পে চিত্রনাট্য, সংলাপ ও পরিচালনা করেছেন আতিফ আসলাম বাবলু। সহযোগী পরিচালনায় অন্তর রহমান। চিত্রগ্রাহক হিসাবে কাজ করেছেন জয় আব্রাহাম। সম্পাদনায় রাসেল পারভেজ। ‘চিৎকার’ নাটকটি প্রযোজক করেছেন সাদিয়া আফরিন।
অভিনয় করেছেন-গোলাম কিবরিয়া তানভীর, সামান্তা শিমু, আহমেদ সাজু, পুষ্প পাপড়ি, নাহার কণা প্রমূখ।
গল্পে দেখা যাবে- লুনা অস্থির হয়ে অপেক্ষা করছে তার হাসবেন্ড সজীব কখন আসবে? লুনার শরীর টা ভালো না। করোনা কি হয়েছে তার? হলে সে কি মারা যাবে? সজীব এসে জানালো লুনার করোনা হয়নি বাট সজীবের পজিটিভ। লুনার মাথা হ্যাং হয়ে যায়। সজীবকে আলাদা রুম করে দিয়ে ভয়ে সে কাহিল হয়ে যায়। সজীবের প্রতি অবহেলা ও অত্যাচার শুরু হয়। কিন্তুও ভালোওতো বাসে। কি করবে৷ বুঝে উঠতে পারে না ভীতু লুনা। ওদিকে সজীবের করোনা নিয়ে লুনা তার মা, বান্ধবী আর এক্সের নেগেটিভ কথা শুনে শুনে সে কেমন যেন দিন দিন চামাড়ের মত আচরণ শুরু করে সজীবের সাথে। সজীব শুধু মুখ বুঝে সহ্য করে। তবে তার একটাই রিকোয়েস্ট তার পরিবারের কেউ যেন বিষয় টা না জানে। লুনা সুস্থ হয়ে ওঠে কিন্তু সজীবের অবস্থার অবনতি ঘটে। লুনা সজীবের অসুস্থতাকে ভয় পেয়ে সে এক্সের সাথে পালাতে চায়। এক্স বিএফ সুযোগ নেওয়ার ট্রাই করে। সজীব মারা যায় লুনার আর পালানো হয় না। তবে সজীবের বন্ধু ডাক্তার আশিক এসে লুনাকে যা জানায় তা অবিশ্বাস্য কিন্তু ডাক্তাররা তো পরীক্ষা ছাড়া কথা বলে না। লুনার ছিল করোনা পজিটিভ; সজীবের না। নিজের করোনার কথা শুনে ভীতু লুনা যেন আরও ভেংগে না পড়ে তাই মিথ্যা বলে ছিল। সজীবের লাশ নিয়ে যাচ্ছে লুনা চিৎকার করছে। এ প্রসঙ্গে অভিনেতা তানভীর বলেন, অসাধারণ গল্প যা পড়েই ভালো লাগছে।আশা করছি নাটকটি দর্শকদের ভালো লাগবে।
পরিচালক বাবলু বলেন, ভালো একটা কাজ হয়ছে। তানভীর ও শিমু কাজের রসায়নটা খুবি ভালো ছিলো। আগামী ২৪ শে সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) রাত ৮ঃ৩০ মিনিটে এস.এ টিভির পর্দায় প্রচারিত হবে।
Leave a Reply